করোনাভাইরাস
বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আলোচিত বিষয় "নোবেল করোনাভাইরাস"। দিনদিন নোবেল কোন ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে তবে খুশির বিষয় এই যে আমাদের বাংলাদেশে এখনো সেভাবে নোবেল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দেখা যায়।তবে বর্তমান বিশ্বে যেভাবে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে চলছে একদিন চলে আসবে সেজন্য আমাদের সচেতন হতে হবে। ভয় নয় বরং সচেতনতাই আমাদেরকে এই করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি দিতে পারে। মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে নোবেল করোনাভাইরাস কিভাবে ছাড়াই সেই সম্পর্কে জানতে হবে এবং সে অনুযায়ী আমাদের পদক্ষেপ নিতে হ।। যদিও এখনও এই ভাইরাসের কোন ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি তবে কিছু কিছু মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি এই ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়েছে কিন্তু কিভাবে এটাকে মানুষের শরীরে প্রবেশ করানো যায় সেটা নিয়ে গবেষণা চলছে। তাই এই ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার এখনও গবেষণার পর্যায়ে রয়েছে। তাই একমাত্র সচেতনতাই আপনাকে এই ভাইরাস থেকে মুক্তি দিতে পারে।

আসুন এবার আমরা জেনে নেই কিভাবে আমরা এই ভাইরাস প্রতিরোধ করতে পারি

১. হাতে ময়লা থাকলে কমপক্ষে 20 সেকেন্ড ধরে অ্যালকোহল বেজ বেজ সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধুতে হবে ( হাতি বা কাশি দেয়ার পর হাতি বা কাকে দেওয়ার পর কাশি দেওয়ার পর অসুস্থ ব্যক্তিকে স্পর্শ করার পর খাওয়ার আগে খাওয়ার পরে রান্না করার আগে টয়লেট ইউজ করার পর হাতে ময়লা দেখলে পশুপাখি আনা-নেওয়া করলে পশু পাখিকে গোসল করানোর পর)।

২. হাসিবা কাশি দেয়ার সময় টিস্যু পেপার ব্যবহার করবে।।
৩. যেসব মাধ্যম দিয়ে ভাইরাসটি ছড়াতে পারে সেগুলো স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকবেন।
৪. চোখ, না,, মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন এবং স্পর্শ করার পূর্বে ভালো করে অ্যালকোহল বেজ সাবান দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করুন।

৫.বাসা বাড়ির আঙিনা সব সময় পরিষ্কার রাখুন।
.বেশি প্রয়োজন না হলে জনসমাগমের যাবেন ।। ৭.যতদূর সম্ভব বাসাবাড়িতে অবস্থান করু।।
 . সেই সব ব্যক্তিদের থেকে দূরে থাকুন যাদের নোবেল করোনাভাইরাস হয়েছে।
 . যদি কারো বেশি মাত্রায় জ্বর ঠান্ডা কাশি থাকে তাদের থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।
 ১০. যেখানে সেখানে থুথু ফেলবেন না কারণ  থুথু থেকে এই ভাইরাসটি বেশি ছড়ায় তাই থুথু ফেলার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থান বেছে নিন  যেটাকে ঢেকে রাখা যায়।

১১. যদিও বাংলাদেশে এখনো সব সময় মাস্ক পড়ার মতো পরিস্থিতি আসে নাই তবুও নিজের প্রয়োজনে মাস্ক  ব্যবহার করুন এতে কোরোনাভাইরাসের সাথে সাথে অনেক ধুলাবালি এবং রোগ জীবাণু থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
১২.মাংস ডিম জাতীয় খাবার রান্না করে খান।


নোবেল করোনাভাইরাস এর প্রাথমিক লক্ষণ 
১.অতিমাত্রায় জ্বর
২. ঠান্ডা কাশি
৩. শ্বাসকষ্ট
৪.এবং নিশ্চিত হওয়ার জন্য ডাক্তারের শরণাপন্ন হন


করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে খাবারের সর্তকতা
কাঁচা মাংস কাটার জন্য আলাদা এবং বোর্ড ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। খাবার ভালো করে রান্না করে খাওয়াবেন। মাংস কাটার পরে ভাল করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিন।রান্না করার পূর্বে ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিবেন এবং খাবার সঠিক নিয়মে রান্না করবে।। খাবারের পূর্বে ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নি।। সাবান দিয়ে কমপক্ষে 20 সেকেন্ড ধরে চলমান পানি দিয়ে পানি দিয়ে ধুয়ে নেবেন। অসুস্থ পশুপাখির মাংস খাবেন না এমনকি মরা পশু পাখি এবং অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়া পশু পাখির মাংস খাবেন না। যেসব এলাকায়  করোনা ভাইরাস ছড়িয়েছে  খাবারগুলো যদি সেই সব এলাকা থেকে আসে  তবে  সেই সব খাবারগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকবেন যদিও এসব এলাকার খাবার সঠিক পদ্ধতিতে রান্না করে খাওয়া যায়। তবে যতটা সম্ভব এসব এলাকার খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো।
 বাজারের সর্তকতা
 11 বাজারে পশুপাখি ধরার পর সাবান দিয়ে ভালো করে হাত পরিষ্কার করবেন। অসুস্থ পাখি ধরা থেকে বিরত থাকবে।। পচা মাংস থেকে বিরত থাকুন। যেসব প্রাণী বাজারে ঘুরে বেড়ায়  যেমন কুকুর বিড়াল তাদের থেকে দূরে থাকুন।


Post a Comment

Previous Post Next Post